.
- কিরে মামা শুনলাম তুই নাকি প্রেম করিস? (অভি)
- কে বললো তোকে? (রিফাত)
- করিস তো নাকি?
- হুম করি।
- তো মামা কি কি করলি?
- কি কি করলাম মানে?
- আরে প্রেম করতেছিস, ঐগুলা কিছু করছিস কিনা জিগাই।
- ধুরর, ঐসব ভালো লাগে না। হাত ধরাধরি এতটুকুই।
- কি কস? তুই তো তাহলে পোলা নামের কলঙ্ক, প্রেম করিস এখন পর্যন্ত খাইতে পারলি না। মামা খাইয়া ছাইড়া দে...
- বাদ দে... ও এসব পছন্দ করে না।
- কি যে বলিস না? পছন্দ করে না মানে? মামা শুন তুই দুইদিন কথার মোড় ঐদিকে ঘুরিয়ে দিবি, দেখবি পরদিন থেকে মাইয়া নিজেই তোর থেকে ঐসব শুনতে চাইবে।
- হইছে বাদ দে... বল তোর কি খবর?
- খবর আর কি খাইতেছি ছাড়তেছি এই আর কি?
- ঠিক আছে মামা পরে কথা হবে, এখন যাই।
- মামা যেমনে কইলাম করিস কিন্তু?
.
কয়েকদিন পর অভির সাথে রিফাতের আবারও দেখা হয়। কথা বলতে বলতে অভি আজকেও রিফাতকে প্রেমিকার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে বসলো।
.
- মামা কইলাম যে কাজ হইছে তো? (অভি)
- হুম হয়েছে? কিন্তু সোজা কথা বলে দিয়েছে বিয়ের আগে এসব করবে না।
- তাহলে হইলোটা কি?
- কিস করছি এতটুকু।
- তোর কথা শুনলে হাসি পায়। এখনকার সময় তো ক্লাস সেভেনের পোলা মাইয়ার প্রেমেও কিস কোনো ব্যাপারই না। আর তুই কিস করে কস হইছে... তুই আসলে পুরুষ না।
- ধুর ... থাক তুই।
.
রিফাত অভির সাথে রাগ করে চলে আসলো। তারপর বাসায় এসেই গার্লফ্রেন্ডকে মেসেজ করলো।
.
- তুমি আমাকে ভালোবাসো না, বিশ্বাসও করো না তাই না। (রিফাত)
- কেন? তোমার হঠাৎ এমনটা মনে হলো কেন?
- না, আমার কেন জানি মনে হয় তুমি আমাকে ভালোও বাসো না, বিশ্বাসও করো না।
- কি বলতে চাচ্ছো একটু পরিষ্কার করে, ক্লিয়ারলি বলো। আমার কোন কথা মনে হলো যে তোমায় ভালোবাসি না। বিশ্বাস করি না।
- তেমন কিছুু না। সেদিন বললাম তোমাকে আমার সাথে রুমডেট করতে কিন্তু তুমি সরাসরি বলে দিলে বিয়ের আগে এসব করবে না।
- ওহ, তোমার সাথে আমি এসব করলেই আমি তোমাকে ভালোবাসি, বিশ্বাস করি এসব প্রমাণ পাবে।
- আমি প্রমাণ পাবো বলিনি। মনে হলো তাই বললাম।
.
এভাবে কয়েকদিন পর পর রিফাত তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে ঝগড়া করে, মাঝে মাঝে কথাও বন্ধ করে দেয়। মেয়েটি রিফাতকে প্রচন্ড রকমের ভালোবাসে যার জন্য ওর সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না। কিন্তু বিয়ের আগে রিফাতের সাথে রুমডেট/সেক্স করতে কিছুটা অনীহা প্রকাশ করে। তারপরও এক পর্যায়ে ভালোবাসার দূর্বলতার কারণে আর রিফাতকে খুশি করতে সেক্স করতে রাজি হয়ে গেল।
.
রিফাত তো মহা খুশি, ভাবেনি সে তার গার্লফ্রেন্ড তার সাথে সেক্স করতে রাজি হয়ে যাবে। ওহ হ্যাঁ, এখন রিফাতের রিলেশনের কথা তার বন্ধু মহলের সবাই জানে, গার্লফ্রেন্ডের বান্ধবীরাও এতোদিনে জেনে গেছে।
.
অতঃপর রিফাত গার্লফ্রেন্ডের সাথে সেক্স নামক অপকর্মটি করতে সফল হলো। সেক্স করার আগেও পরে দু’জনের নানান রকমের সেলফি তুলে। পুরো সেক্সের ভিডিও চিত্রও রিফাতের কাছে রক্ষিত আছে।
.
সেক্স করার কিছুদিন না যেতেই রিফাতের সাথে ঝগড়া হলে তাদের রিলেশনের ব্রেকআপ হয়ে যায়। আর রিফাত কি করলো। গার্লফ্রেন্ডের আইডির নামের সাথে মিলিয়ে আরেকটা আইডি খুলে গার্লফ্রেন্ডের কয়েকটা উলঙ্গ পিক এবং অর্ধ উলঙ্গ পিক ফেসবুকে ভাইরাল করে এবং সে সাথে গার্লফ্রেন্ডের যত ক্লোজ ফ্রেন্ড আসে সবাইকে ট্যাগ দিয়ে দেয়।
.
গার্লফ্রেন্ডের চরিত্র এখন সবার সামনে খোলাসা হয়ে গেছে। মেয়েটি যেহেতু রিয়েল পিক দিয়ে আইডি চালাতো সেহেতু তাকে চিনতে তার কাছের পরিচিত মানুষগুলোর কষ্ট হলো না। সবার চোখে এখন মেয়েটি খুব খারাপ।
.
বর্তমানের প্রেমে এগুলো কোনো ব্যাপার না। তাই কিছুদিন পর সব আপনাআপনি বন্ধ হয়ে গেলো। মেয়েটি আবার নিজের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গেলো। কিন্তু তবুও তার ভালোবাসার মানুষ রিফাতকে অনেক ভালোবাসে।
.
বছরখানেক চলেও গেল। রিফাত আবার রিফাতের গার্লফ্রেন্ডের সাথে যোগাযোগ শুরু করে দিলো। কিন্তু রিফাত এখন আর এলাকায় থাকে না, থাকে চট্টগ্রাম। রিফাত আবারও তার গার্লফ্রেন্ডকে মায়ার জালে ফেলে আবারও সেক্স করলো। মেয়েটি শুধুমাত্র সেক্স করতে রিফাতের কাছে চট্টগ্রামে যায় এবং সেখানেই তাদের সেক্সের কাজ সম্পন্ন করে। কিন্তু আবার ভিডিও করতে তা ভুলেনি রিফাত।
.
আবারও রিফাত মেয়েটির সাথে তুলা পিক এবার নিজের সহ যে আইডিটি তার গার্লফ্রেন্ড ব্যবহার করতো সেটাতেই পিকগুলো আপলোড করে। তারপর ইমোতে মেয়েটির সাথে ভিডিও চ্যাটের স্ক্রিনশট সহ মেয়েটির সাথে করা সেক্সের পিসি ফাইলের পিক তুলো ফেসবুকে মেয়েটির আইডিতে ভাইরাল করে দেয়।
.
এখন এসব পিক মেয়েটির পরিচিত-অপরিচিত, ছোট-বড় সবাই দেখতে পেয়ে নানান কমেন্ট করে মজা নিচ্ছে। অথচ মেয়েটি ফেসবুকে নেই। মেয়েটির আইডি রিফাতই ব্যবহার করছে। আর নোংরামির এমন পোষ্টগুলোতে একেকজন একেক ধরণের মন্তব্য করছে।
.
রিফাত এখন শুধু সহবাস নয়, মেয়েটির পিকসহ, নিজের সাথে তোলা অর্ধ উলঙ্গ পিক ফেসবুকে ভাইরাল করে নিজের পুরষত্বের প্রমাণ করলো।
.
কি অদ্ভুত? প্রেম করে সেক্স ভিডিও, উলঙ্গ পিক ভাইরাল করতে না পারলে। গার্লফ্রেন্ডের সতীত্ব নষ্ট করতে না পারলে বন্ধুমহল তাকে পুরুষও বলে না।
.
Moral: প্রেম ভালোবাসা একটি পবিত্র সম্পর্কের নাম। আর এ পবিত্র সম্পর্ককে বর্তমানের অধিকাংশ ছেলেমেয়েরা এসব নোংরামি করে অপবিত্র করে তুলতেছে। যারা প্রতারিত হচ্ছে তারা ভালোবাসার মতো পবিত্র জিনিসটাকে ঘৃণা করে।
আর যাদের সাথে প্রতারণা হয় না। শুধু ব্রেকআপই হয়। তাঁরা নতুন বিএফ খুঁজে নিতেও দেরি হয় না। কারণ যুগটা তো এখন আধুনিক, মডার্ন যুগ কেউ কারো থেকে পিছিয়ে থাকবে না কিংবা পিছিয়ে থাকতে চায় না।
.
এমন যুগে এসে নিজেকে পুরুষ বলে পরিচয় দিতেও লজ্জা লাগে। কোন যুগে আমরা বসবাস করি। যে যুগে প্রেমের নামে প্রতিদিনই শত শত মেয়ে সেচ্ছায় নিজের শ্রেষ্ঠ সম্পদ নিজের সতীত্ব নষ্ট করে ধর্ষিত হয়ে আনন্দ পায়। আর কিছু পুরুষ নামের কাপুরুষ এসব করে আবার এগুলোর ভিডিও ভাইরাল করে নিজেকে পুরুষ বলে দাবি করে।
- কিরে মামা শুনলাম তুই নাকি প্রেম করিস? (অভি)
- কে বললো তোকে? (রিফাত)
- করিস তো নাকি?
- হুম করি।
- তো মামা কি কি করলি?
- কি কি করলাম মানে?
- আরে প্রেম করতেছিস, ঐগুলা কিছু করছিস কিনা জিগাই।
- ধুরর, ঐসব ভালো লাগে না। হাত ধরাধরি এতটুকুই।
- কি কস? তুই তো তাহলে পোলা নামের কলঙ্ক, প্রেম করিস এখন পর্যন্ত খাইতে পারলি না। মামা খাইয়া ছাইড়া দে...
- বাদ দে... ও এসব পছন্দ করে না।
- কি যে বলিস না? পছন্দ করে না মানে? মামা শুন তুই দুইদিন কথার মোড় ঐদিকে ঘুরিয়ে দিবি, দেখবি পরদিন থেকে মাইয়া নিজেই তোর থেকে ঐসব শুনতে চাইবে।
- হইছে বাদ দে... বল তোর কি খবর?
- খবর আর কি খাইতেছি ছাড়তেছি এই আর কি?
- ঠিক আছে মামা পরে কথা হবে, এখন যাই।
- মামা যেমনে কইলাম করিস কিন্তু?
.
কয়েকদিন পর অভির সাথে রিফাতের আবারও দেখা হয়। কথা বলতে বলতে অভি আজকেও রিফাতকে প্রেমিকার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে বসলো।
.
- মামা কইলাম যে কাজ হইছে তো? (অভি)
- হুম হয়েছে? কিন্তু সোজা কথা বলে দিয়েছে বিয়ের আগে এসব করবে না।
- তাহলে হইলোটা কি?
- কিস করছি এতটুকু।
- তোর কথা শুনলে হাসি পায়। এখনকার সময় তো ক্লাস সেভেনের পোলা মাইয়ার প্রেমেও কিস কোনো ব্যাপারই না। আর তুই কিস করে কস হইছে... তুই আসলে পুরুষ না।
- ধুর ... থাক তুই।
.
রিফাত অভির সাথে রাগ করে চলে আসলো। তারপর বাসায় এসেই গার্লফ্রেন্ডকে মেসেজ করলো।
.
- তুমি আমাকে ভালোবাসো না, বিশ্বাসও করো না তাই না। (রিফাত)
- কেন? তোমার হঠাৎ এমনটা মনে হলো কেন?
- না, আমার কেন জানি মনে হয় তুমি আমাকে ভালোও বাসো না, বিশ্বাসও করো না।
- কি বলতে চাচ্ছো একটু পরিষ্কার করে, ক্লিয়ারলি বলো। আমার কোন কথা মনে হলো যে তোমায় ভালোবাসি না। বিশ্বাস করি না।
- তেমন কিছুু না। সেদিন বললাম তোমাকে আমার সাথে রুমডেট করতে কিন্তু তুমি সরাসরি বলে দিলে বিয়ের আগে এসব করবে না।
- ওহ, তোমার সাথে আমি এসব করলেই আমি তোমাকে ভালোবাসি, বিশ্বাস করি এসব প্রমাণ পাবে।
- আমি প্রমাণ পাবো বলিনি। মনে হলো তাই বললাম।
.
এভাবে কয়েকদিন পর পর রিফাত তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে ঝগড়া করে, মাঝে মাঝে কথাও বন্ধ করে দেয়। মেয়েটি রিফাতকে প্রচন্ড রকমের ভালোবাসে যার জন্য ওর সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না। কিন্তু বিয়ের আগে রিফাতের সাথে রুমডেট/সেক্স করতে কিছুটা অনীহা প্রকাশ করে। তারপরও এক পর্যায়ে ভালোবাসার দূর্বলতার কারণে আর রিফাতকে খুশি করতে সেক্স করতে রাজি হয়ে গেল।
.
রিফাত তো মহা খুশি, ভাবেনি সে তার গার্লফ্রেন্ড তার সাথে সেক্স করতে রাজি হয়ে যাবে। ওহ হ্যাঁ, এখন রিফাতের রিলেশনের কথা তার বন্ধু মহলের সবাই জানে, গার্লফ্রেন্ডের বান্ধবীরাও এতোদিনে জেনে গেছে।
.
অতঃপর রিফাত গার্লফ্রেন্ডের সাথে সেক্স নামক অপকর্মটি করতে সফল হলো। সেক্স করার আগেও পরে দু’জনের নানান রকমের সেলফি তুলে। পুরো সেক্সের ভিডিও চিত্রও রিফাতের কাছে রক্ষিত আছে।
.
সেক্স করার কিছুদিন না যেতেই রিফাতের সাথে ঝগড়া হলে তাদের রিলেশনের ব্রেকআপ হয়ে যায়। আর রিফাত কি করলো। গার্লফ্রেন্ডের আইডির নামের সাথে মিলিয়ে আরেকটা আইডি খুলে গার্লফ্রেন্ডের কয়েকটা উলঙ্গ পিক এবং অর্ধ উলঙ্গ পিক ফেসবুকে ভাইরাল করে এবং সে সাথে গার্লফ্রেন্ডের যত ক্লোজ ফ্রেন্ড আসে সবাইকে ট্যাগ দিয়ে দেয়।
.
গার্লফ্রেন্ডের চরিত্র এখন সবার সামনে খোলাসা হয়ে গেছে। মেয়েটি যেহেতু রিয়েল পিক দিয়ে আইডি চালাতো সেহেতু তাকে চিনতে তার কাছের পরিচিত মানুষগুলোর কষ্ট হলো না। সবার চোখে এখন মেয়েটি খুব খারাপ।
.
বর্তমানের প্রেমে এগুলো কোনো ব্যাপার না। তাই কিছুদিন পর সব আপনাআপনি বন্ধ হয়ে গেলো। মেয়েটি আবার নিজের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গেলো। কিন্তু তবুও তার ভালোবাসার মানুষ রিফাতকে অনেক ভালোবাসে।
.
বছরখানেক চলেও গেল। রিফাত আবার রিফাতের গার্লফ্রেন্ডের সাথে যোগাযোগ শুরু করে দিলো। কিন্তু রিফাত এখন আর এলাকায় থাকে না, থাকে চট্টগ্রাম। রিফাত আবারও তার গার্লফ্রেন্ডকে মায়ার জালে ফেলে আবারও সেক্স করলো। মেয়েটি শুধুমাত্র সেক্স করতে রিফাতের কাছে চট্টগ্রামে যায় এবং সেখানেই তাদের সেক্সের কাজ সম্পন্ন করে। কিন্তু আবার ভিডিও করতে তা ভুলেনি রিফাত।
.
আবারও রিফাত মেয়েটির সাথে তুলা পিক এবার নিজের সহ যে আইডিটি তার গার্লফ্রেন্ড ব্যবহার করতো সেটাতেই পিকগুলো আপলোড করে। তারপর ইমোতে মেয়েটির সাথে ভিডিও চ্যাটের স্ক্রিনশট সহ মেয়েটির সাথে করা সেক্সের পিসি ফাইলের পিক তুলো ফেসবুকে মেয়েটির আইডিতে ভাইরাল করে দেয়।
.
এখন এসব পিক মেয়েটির পরিচিত-অপরিচিত, ছোট-বড় সবাই দেখতে পেয়ে নানান কমেন্ট করে মজা নিচ্ছে। অথচ মেয়েটি ফেসবুকে নেই। মেয়েটির আইডি রিফাতই ব্যবহার করছে। আর নোংরামির এমন পোষ্টগুলোতে একেকজন একেক ধরণের মন্তব্য করছে।
.
রিফাত এখন শুধু সহবাস নয়, মেয়েটির পিকসহ, নিজের সাথে তোলা অর্ধ উলঙ্গ পিক ফেসবুকে ভাইরাল করে নিজের পুরষত্বের প্রমাণ করলো।
.
কি অদ্ভুত? প্রেম করে সেক্স ভিডিও, উলঙ্গ পিক ভাইরাল করতে না পারলে। গার্লফ্রেন্ডের সতীত্ব নষ্ট করতে না পারলে বন্ধুমহল তাকে পুরুষও বলে না।
.
Moral: প্রেম ভালোবাসা একটি পবিত্র সম্পর্কের নাম। আর এ পবিত্র সম্পর্ককে বর্তমানের অধিকাংশ ছেলেমেয়েরা এসব নোংরামি করে অপবিত্র করে তুলতেছে। যারা প্রতারিত হচ্ছে তারা ভালোবাসার মতো পবিত্র জিনিসটাকে ঘৃণা করে।
আর যাদের সাথে প্রতারণা হয় না। শুধু ব্রেকআপই হয়। তাঁরা নতুন বিএফ খুঁজে নিতেও দেরি হয় না। কারণ যুগটা তো এখন আধুনিক, মডার্ন যুগ কেউ কারো থেকে পিছিয়ে থাকবে না কিংবা পিছিয়ে থাকতে চায় না।
.
এমন যুগে এসে নিজেকে পুরুষ বলে পরিচয় দিতেও লজ্জা লাগে। কোন যুগে আমরা বসবাস করি। যে যুগে প্রেমের নামে প্রতিদিনই শত শত মেয়ে সেচ্ছায় নিজের শ্রেষ্ঠ সম্পদ নিজের সতীত্ব নষ্ট করে ধর্ষিত হয়ে আনন্দ পায়। আর কিছু পুরুষ নামের কাপুরুষ এসব করে আবার এগুলোর ভিডিও ভাইরাল করে নিজেকে পুরুষ বলে দাবি করে।


Dollar to
Taka Converter
0 Comments